আপনি প্রকৃতি মনে করেন অথবা ঈশ্বর মনে করেন।আমি মনে করি মানুষ হল প্রকৃতি এবং ঈশ্বরের ঈশ্বর। কারণ মানুষকে প্রকৃতি অনেক সুযোগ সুবিধাই দেয় নি। তারপরও মানুষ পৃথিবীতে রাজত্ব করে যাচ্ছে। তার অর্থ আপনাকে ভেঙ্গে বলতে হবে প্রথমত মানুষ অনেক প্রাণী থেকে কোনকম দিন বেঁচে থাকে। এবং পাখিরা আকাশে উড়তে পারে। মানুষ উড়তে পারে না তারপরও মানুষ আকাশে উড়তে পারে। নিজের জ্ঞান দ্বারা এবং আরো অনেক সুযোগ সুবিধা অনেক প্রাণী থেকে মানুষ কম পেয়ে থাকে।মানুষের গতি অনেক প্রাণী থেকে কম। অনেক প্রাণী প্রকৃতি ভাবে গতি এবং সুযোগ সুবিধা বেশি পেয়ে থাকে। আমরা ঈশ্বর এবং প্রকৃতিকে ওভারটেক করে নিজেদেরকে বিশ্বের দরবারে অ।ন্যান্য প্রাণী থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে। তারা আমাদের থেকে অনেক সুযোগ সুবিধা পেয়েও আমাদেরকে শাসন করার সুযোগ পায় না। ঈশ্বর অথবা প্রকৃতির মানুষ হিসাবে আমাদেরকে এ সুবিধাগুলো না দেওয়া শর্তও। আমরা নিজেদেরকে অনেক দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছি।এজন্য আমি বলব মানুষ হল ঈশ্বরের ঈশ্বর। তার কারণ ঈশ্বরের সাথে মানুষের একমাত্র পাল্লা দিয়েএবং জয়ী হয়েছি। আরো একটু কথা আপনাদের কে বুঝিয়ে বলি। যে সমস্ত ধর্মগুলি বলি আসতেছে মানুষদেরকে সর্বশ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে বানিয়েছে।যুক্তিতর্ক দেখা গেলে মানুষকে অনেক সুযোগ সুবিধে আল্লাহতালা দেয় নি যেটা অন্যান্য প্রাণী কে দিয়েছে আপনি প্রাণিবিজ্ঞান পড়লে সেটা বুঝতে পারবেন এখানে সকল ব্যাখ্যা তুলে ধরতে পারলাম না। অনেক প্রাণীর সুপার পাওয়ার মানুষের সেটা নাই। যেমন মনে করেন তিমি মাছ কোন কিছু পাক সাক না করে খেয়েও অনেক দিন বেঁচে থাকে। এবং শক্তিতে আমাদের থেকে অনেক বেশি। এইভাবে অনেক প্রাণী আছে তারা আমাদের থেকে কলাকৌশল বেশির এগিয়ে আছে প্রকৃতি ভাবে। কিন্তু যারা আমার কথা বুঝতে পারেননি তাদেরকে আবার বলছি আমি প্রকৃতি ভাবে কথা বলছি।পরবর্তীতে আমরা কি জ্ঞান অর্জন করলাম কিভাবে আমরা নিজেদেরকে সংস্কার করলাম সেই ব্যাপারে বলতেছি না।সেই ব্যাপার সম্পূর্ণ মানুষের ব্যক্তিগত বুদ্ধিমত্তার কারণে হয়েছে। আবারো বললাম মানুষ ঈশ্বর ঈশ্বরী মানুষ প্রমাণ করতে চেষ্টা করছি।